শনিবার ০৩ মে ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বঙ্গাব্দ
শিক্ষা

শিক্ষাব্যবস্থায় সংকট এবং স্থবির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

নিউজ ডেক্স ২৪ মে ২০২৪ ০৪:২৯ পি.এম

ফাইল ছবি

আমাদের দেশের সরকারগুলো বক্তৃতায় এবং বাজেটের ভেতর শুভংকরের ফাঁকি রেখে শিক্ষার উন্নয়ন ও পৃষ্ঠপোষকতার পক্ষে কথা বলে, কিন্তু প্রায়োগিক ক্ষেত্রে এর বাস্তবায়ন তেমনভাবে দেখা যায় না। অবস্থা দেখে মাঝেমধ্যে মনে হয়, আমাদের রাজনৈতিক সরকারগুলো যেন হীরক রাজার মানসিকতা বহন করে। যুগে যুগে ইতিহাস এমন অনেক হীরক রাজা উপস্থাপন করেছে। এগারো শতকে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাঙালি পাল রাজাদের হটিয়ে দিয়ে দক্ষিণ ভারত থেকে আসা ব্রাহ্মণ সেন রাজারা হীরক রাজা হয়েছিলেন।

সাধারণ বাঙালিকে তাঁরা শিক্ষার অধিকার বঞ্চিত করেন। তাঁরা বিশ্বাস করতেন, শিক্ষিত হলে বাঙালিরা তাঁদের অন্যায় শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে। পাকিস্তানি শাসকরা কম হীরক রাজা ছিলেন না, তাঁরা বাংলা ভোলাতে চেয়েছিলেন। কারণ নতুন প্রজন্ম যাতে আবহমান বাঙালির শিক্ষা ও সংস্কৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

নতজানু থাকে শাসকদের প্রতি। এখনো কি আমরা এই মানসিকতা থেকে বেরোতে পারছি? দুই দিন পর পর নানা নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে শিশু শিক্ষার কাঠামোকে ধোঁয়াচ্ছন্ন করে তোলা হচ্ছে। উসকে দেওয়া হচ্ছে নানা বিতর্ক। কামারকে দিয়ে কুমোরের কাজ করানো হচ্ছে যেন! প্রয়োজনীয় পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রণোদনার অভাবে উচ্চশিক্ষায় গবেষণা এগিয়ে নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ছে।

উপাচার্য থেকে শিক্ষক নিয়োগে দলীয়করণ নষ্ট দলীয় শিক্ষক ও ছাত্র রাজনীতিকে ক্ষমতাশালী করে উচ্চ শিক্ষাঙ্গনকে বিক্ষুব্ধ অবস্থায় নিপতিত করছে। সংকট তৈরি হলে দ্রæত নিষ্পত্তি করার জন্য সরকারপক্ষ কখনো এগিয়ে আসে না। ছাত্র-ছাত্রী গিনিপিগ হয়ে যায়। শিক্ষা কার্যক্রমে সংকট তৈরি হয়। সংকট ঘনীভূত হলে সরকার নড়েচড়ে বসে।

ততক্ষণে শিক্ষা পরিবেশে অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। এসব দেখেই যুগে যুগে এ ধারার শাসকদের হীরক রাজা মনে হয়।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় দুই মাস শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে আছে। অনেক দিন থেকেই শিক্ষক সমিতির সঙ্গে উপাচার্য মহোদয়ের বিরোধ চলছে, যা সমাধানের পথে না গিয়ে এক পর্যায়ে অনভিপ্রেত ঘটনার মধ্য দিয়ে উপাচার্য পদত্যাগের এক দফা দাবিতে পরিণত হয়। এ অবস্থায় হঠাৎ প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে। ছাত্র-ছাত্রীদের হল খালি করার নির্দেশ আসে। আমরা যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন, সংঘাত দেখে অভ্যস্ত, তাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এজাতীয় সিদ্ধান্ত বিস্মিত করেছে। আমরা অতীতে দেখেছি ছাত্রসংঘাত যখন রক্তক্ষয়ী অবস্থার দিকে যায়, তখন সার্বিক নিরাপত্তার প্রশ্নে সিন্ডিকেট বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করা এবং হল খালি করার মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করে। হলের অধিবাসী শিক্ষার্থী। শিক্ষকদের আন্দোলনে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। ছাত্রদের মধ্যে কোনো উত্তেজনাও কাজ করছে না। তাহলে শিক্ষকদের সঙ্গে দ্ব›দ্ব আলোচনার টেবিলে মেটানোর চেষ্টা না করে চলমান শিক্ষা কার্যক্রমকেই প্রশ্নের মধ্যে ফেলে দেওয়া হলো। অনেক শিক্ষক বলছেন, উপাচার্য মহোদয় যৌক্তিক পথে না হেঁটে নিজেকে রক্ষা করার জন্য এমন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছেন। এটি সুবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত হয়নি বলে অনেক ছাত্রই হল ছাড়েনি। প্রশাসনও বাধ্য করতে পারেনি।

আমি যতটুকু খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করেছি এবং শিক্ষক সমিতির বিভিন্ন সময় প্রচারিত প্রেস রিলিজগুলো পড়ার চেষ্টা করেছি, তাতে মনে হয়েছে যৌক্তিক কয়েকটি বিষয়ে ছাড় দিয়ে প্রশাসন মেধাবী আচরণ করতে পারলে অঙ্কুরেই সংকট নিরসন করা অনেকটাই সম্ভব ছিল। আমরা নিকট অতীতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একাধিক উপাচার্যবিরোধী আন্দোলন দেখেছি। ইস্যুগুলো শক্তপোক্ত থাকায় যত দিন গিয়েছে, শিক্ষকদের আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রীরা। যখন সব কিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তখন সরকার নড়েচড়ে বসে। এসব আন্দোলনে অনেক ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত প্রশাসনেরই পরাজয় ঘটে। উপাচার্যরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। কিন্তু কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনাপ্রবাহ জেনে আমার মনে হলো, শিক্ষক সমিতির দাবির বেশির ভাগই অযৌক্তিক ছিল না এবং অযথা গোঁ ধরে না থাকলে এসব আলোচনার টেবিলে মিটিয়ে ফেলা সম্ভব ছিল। উপাচার্য দূরদর্শিতা দিয়ে এসব সমাধান করতে পারতেন। আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় যা বেশি প্রয়োজন। কিন্তু কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য কেন সরল পথে হাঁটতে পারলেন না, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

আমি নানা কাগজপত্র দেখে যা বুঝতে পারছি, সংক্ষেপে তা উল্লেখ করছি। শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে উপাচার্যপন্থী শিক্ষকরা শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে আসেননি। নতুন কমিটি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর ১৯ ফেব্রæয়ারি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিল উপাচার্য মহোদয়ের দপ্তরে। এমন বাস্তবতায় কৌশলী আচরণে সহজ সম্পর্ক করে নেওয়ার কথা। কিন্তু শিক্ষক সমিতির প্রচারপত্রে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, সেখানে বাগবিতÐা শুরু হয়ে গিয়েছিল। উপাচারে‌্যর অনুসারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের খবর দিয়ে আনা হয়। তাঁরা এবং উপাচার্যপক্ষের কয়েকজন কর্মকর্তা শিক্ষকদের সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। শিক্ষকদের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে এর বিচার চাওয়া হয়, কিন্তু কোনো সমাধান না দিয়ে উপাচার্য কক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। এরপর শিক্ষক সমিতির মাধ্যমে শিক্ষকদের মধ্যে থাকা অনেক দিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটতে থাকে। সন্ত্রাসী হামলার বিচার দাবি করা হয়। নিয়োগ, পদোন্নতি, পছন্দের শিক্ষক না হলে শিক্ষা ছুটি আটকে রাখা, কঠিন কঠিন নিয়মের আবর্তে ফেলে পদোন্নতি, গবেষণা-নানা ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষককে হেনস্তা করা, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন না মেনে পছন্দের শিক্ষকদের ডিন বানানো এবং নানা দুর্নীতির চিত্র সামনে এনে শিক্ষক সমিতি সরব হয়।

এসব নতুন নয়। যখন থেকে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জ্ঞানী-পÐিত অধ্যাপকদের বদলে নানা তদবিরে দলীয় বৃত্তের অধ্যাপকদের উপাচার্য বানানো শুরু হয়েছে, তখন থেকে প্রায় সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধারার অসন্তোষ-অভিযোগ সামনে চলে আসে। কৌশলী প্রশাসন হলে সামাল দিতে পারে, নয়তো ক্যাম্পাস অগ্নিগর্ভ হয়।
আমাদের মনে হয়েছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন তাৎক্ষণিকভাবে যথাযোগ্য আচরণ করতে পারেনি। শিক্ষক সমিতির সঙ্গে বিরোধ মানেই যে বৃহত্তর শিক্ষক কমিউনিটির সঙ্গে বিরোধ, এই সহজ সত্যটি বিবেচনায় আনা হয়নি। পরিস্থিতি আন্দোলনমুখর হয়ে উঠলে কোন পক্ষ ঠিক, কোন পক্ষ বেঠিক তেমন প্রশ্ন তোলা প্রশাসনের দুর্বলতা। সহজে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার পথ খোঁজে দক্ষ প্রশাসন। অথচ আমরা দেখলাম, সন্ত্রাসী হামলার পর শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে নিরাপত্তা চেয়ে থানায় জিডি করা হয়। এর পরপরই প্রশাসনের আস্থাভাজন কেউ একজন শিক্ষক সমিতির বিরুদ্ধে আবার পাল্টা জিডি করেন। এমন সংবাদে সচেতন অনেকের কাছেই প্রশাসনের দুর্বলতা স্পষ্ট হয়েছিল।

আন্দোলন দানা বাঁধতে থাকলে এক পর্যায়ে শিক্ষকরা উপাচার্য ও ট্রেজারারের কক্ষে তালা দিয়ে দেন। এটি আমাদের দেশের অসহনশীল রাজনীতির একটি পরিচিত আচরণ। সাধারণত পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে এলে আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান বের করার চেষ্টা করা হয়। শেষ সংঘাতের পর উপাচার্য মহোদয়ের সংবাদ সম্মেলনের একটি ভিডিও দেখলাম। তিনি বলছিলেন, ‘শিক্ষকরা আলোচনায় বসার কথা বলতে পারতেন।’ আমি অবাক হলাম এই ভেবে যে আন্দোলনের অমন অবস্থায় আলোচনার আহবান আন্দোলনকারী নয়, প্রশাসনেরই করার কথা।
উপাচার্য মহোদয়ের পদ্ধতিগতভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠার বদলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র অসন্তোষ না থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দেওয়াটাকে অনেকে অন্যভাবে ব্যাখ্যা করছেন। এতে মনে করা হচ্ছে, প্রশাসন নিজেদের নিরাপদ রাখতেই শিক্ষা পরিস্থিতিকে সংকটে ফেলে দিয়েছে। দেখা গেল, যৌক্তিক পথে না গিয়ে একদিন তালা ভেঙে অফিসে প্রবেশের সিদ্ধান্ত নিলেন উপাচার্য মহোদয়। শিক্ষক সমিতির লিখিত অভিযোগ এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে যাওয়া ভিডিওতে দেখা গেল আবার সেই ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মী, প্রক্টর ও অনুগত কয়েকজন কর্মকর্তাকে নিয়ে শিক্ষক সমিতির বাধা শক্তি প্রয়োগে অতিক্রম করে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার প্রমুখ অফিসে ঢোকেন। পাল্টাপাল্টি অভিযোগও করা হয়। উপাচার্য মহোদয় বলছেন, তাঁকে ধাক্কা দিয়েছেন শিক্ষকদের কেউ কেউ। ভিডিও চিত্র দিয়ে শিক্ষক সমিতি প্রমাণ করার চেষ্টা করেছে প্রক্টর একজন শিক্ষককে আঘাত করছেন। ছাত্রলীগের ছেলেরা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিচ্ছে শিক্ষকদের। পুরোটাই একটি অরুচিকর পরিস্থিতি। এই ঘটনার পর পরিস্থিতি অনেকটা পাল্টে যায়। বেশির ভাগ শিক্ষকই শিক্ষক সমিতির পাশে এসে দাঁড়ান। উপাচার্য মহোদয়ের পাশে থাকা বেশির ভাগ শিক্ষক প্রভোস্ট, হাউস টিউটর, ডিন ইত্যাদি প্রশাসনিক পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে শিক্ষকদের মিছিলে এসে যুক্ত হন। একা হয়ে যেতে থাকেন উপাচার্য মহোদয়। আন্দোলনকারী শিক্ষকরা ক্যাম্পাসে বিশাল মানববন্ধন করেন। পাল্টা মানববন্ধন করেন উপাচারে‌্যর অনুগত শিক্ষকরা। প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেল, পৌনে ৩০০ শিক্ষকের মধ্যে মাত্র ১৭ জন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন এই মানববন্ধনে।

আমি আমার দীর্ঘ বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রার শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছি। অবসরের মানসিক প্রস্তুতি চলছে। প্রশাসনবিরোধী আন্দোলন-সংগ্রাম অনেক দেখেছি। বিশেষ করে বিগত দুই দশকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিভিন্ন রাজনৈতিক সরকার যেভাবে দলীয় বৃত্তে বন্দি করেছে, তাতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষা-গবেষণা স্বাভাবিক ছন্দে নেই। সবচেয়ে চোখে লাগার বিষয় হচ্ছে, শিক্ষার স্বাভাবিক পরিস্থিতি রক্ষার জন্য সংশ্লিষ্ট সরকারি মন্ত্রণালয় অগ্রণী হয়নি কখনো। যে সমাধান অনেক আগে দেওয়া যেত, তা নিয়ে গড়িমসি করতে থাকে। ধীরে চলা নীতিতে তদন্ত কমিটি হয়। আরো ধীরগতিতে এর রিপোর্ট তৈরি হয়। দলীয় প্রশাসন বাঁচাতেই সরকারপক্ষের আপ্রাণ চেষ্টা থাকে। অবশেষে সব লেজে-গোবরে হয়ে গেলে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে আসে। ততক্ষণে ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকদের বড় ক্ষতি হয়ে যায়। আমরা জানি না, নীতিনির্ধারকরা শিক্ষাকে কেন এত গুরুত্বহীন করে তুলেছেন।

সরকারপক্ষের কাছে আজ আমরা সনির্বন্ধ অনুরোধ করতে চাই, দলবৃত্তের ধারণায় আটকে না থেকে বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে সুবিচার করে কালক্ষেপণের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনুন।

লেখক : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 

এই সম্পর্কিত আরও খবর

আরও খবর

news image

কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য হলেন চুয়েট অধ্যাপক হযরত আলী

news image

এবার দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন ঘোষণা

news image

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা ইউআইইউ

news image

আজ প্রতিবাদী গণমিছিল নিয়ে মাঠে নামবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

news image

৬ দফা দাবি নিয়ে ফের মাঠে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

news image

পদত্যাগের করেও রেহাই নেই ইউআইইউ’র শিক্ষকদের!

news image

ফের হামলার শিকার কুয়েটের ৪ শিক্ষার্থী

news image

কলেজের অ্যাডহক কমিটিতে রাখতে হবে চিকিৎসক, প্রকৌশলী ও আইনজীবী

news image

কুয়েট ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি, প্রজ্ঞাপন জারি

news image

ঈদুল আজহা থেকে বোনাস বাড়ছে এমপিও শিক্ষকদের

news image

কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসি'র পদত্যাগ

news image

কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে

news image

পারভেজ হত্যার প্রধান আসামি গাইবান্ধা থেকে গ্রেপ্তার

news image

শিক্ষা উপদেষ্টার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান কুয়েট শিক্ষার্থীদের

news image

পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার

news image

কুয়েট ভিসির পদত্যাগ দাবিতে 'শাহবাগ ব্লকেড'

news image

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সাময়িক স্থগিত

news image

সংঘর্ষ-সহিংসতা এড়াতে ২ দিনের জন্য সিটি কলেজ বন্ধ

news image

ফের ঢাকা ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, আহত দুইজন ঢামেকে

news image

দাবি আদায় করেই অনশন ভাঙবেন কুয়েট শিক্ষার্থীরা!

news image

প্রাইম এশিয়ার ছাত্র হত্যায় বৈষম্যবিরোধী-ছাত্রদলের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

news image

কাল মহাসমাবেশ করবে কারিগরি শিক্ষার্থীরা

news image

এবার 'রাইজ ইন রেড' কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

news image

সারাদেশে কাফনের কাপড় পরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

news image

জুমার নামাজের পর সারাদেশে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

news image

এবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিলের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

news image

শিক্ষা উপদেষ্টা ও পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বৈঠক শুরু

news image

প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি আবেদন শুরু

news image

ঢাকা পলিটেকনিকের নতুন অধ্যক্ষ সাহেলা পারভীন

news image

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি শিথিল