মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বঙ্গাব্দ
জাতীয়

মানবিক সেবার আড়ালে মিল্টন সমাদ্দারের ভয়ংকর চেহারা

নিউজ ডেক্স ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ০২:০৬ পি.এম

ফাইল ছবি। ফাইল ছবি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের কাছে মিল্টন সমাদ্দার একটি পরিচিত নাম। মানবতার সেবক হিসেবে তার পাঁচটি ফেসবুক পেজে ফলোয়ার প্রায় ২ কোটি। পথে-ঘাটে পরিচয়হীন, অসুস্থ, পড়ে থাকা মানুষদের তুলে এনে গড়ে তুলেছেন ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ নামের আশ্রম। সেসব নারী, পুরুষ ও শিশুকে নিয়ে ভিডিও তৈরি করে প্রায়ই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করেন তিনি। মানুষের অসহায়ত্ব তুলে ধরে তাদের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ১৬টির বেশি নম্বর এবং তিনটি ব্যাংক হিসাবে প্রতি মাসে প্রায় কোটি টাকা জমা হয়। অনেকেই তার প্রতিষ্ঠানে সরাসরি অনুদান দিয়ে আসেন। মানবিক কাজের জন্য এখন পর্যন্ত তিনটি রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও পান মিল্টন সমাদ্দার।

তবে এটাই মিল্টনের আসল চেহারা নয়। জাতীয় দৈনিকের একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, মানবিকতার আড়ালে মিল্টন সমাদ্দারের কর্মকাণ্ডের গা শিউরে ওঠার মতো সব তথ্য। যেই প্রতিষ্ঠানের জন্য এত পরিচিতি, সেই আশ্রম ঘিরেই ভয়াবহ প্রতারণার জাল বিস্তার করেছেন মিল্টন। প্রকৃতপক্ষে যে কয়জনকে লালন-পালন করছেন, প্রচার করছেন তার চেয়ে কয়েক গুণ। লাশ দাফন করার যে হিসাব দিচ্ছেন, তাতেও আছে বিরাট গরমিল। সবচেয়ে ভয়ংকর হলো, মিল্টনের বিরুদ্ধে রয়েছে অসহায় মানুষকে আশ্রয় দেওয়ার নামে তাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিক্রির অভিযোগও।

মিল্টন সমাদ্দারের ফেসবুক পেজ ঘেঁটে দেখা যায়, তার আশ্রমে সব সময় আড়াইশ থেকে তিনশ অসুস্থ রোগী থাকেন। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে রাস্তায় যারা মারা যান, তাদের দাফন করেন মিল্টন। আবার তার আশ্রমে অবস্থানকালেও অনেকে মারা যান। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত প্রায় ৯০০ মরদেহ দাফন করেছেন বলে দাবি মিল্টনের।

মিল্টন জানান, যাদের দাফন করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ৬০০ জন তার আশ্রমে মারা গেছেন। বাকি ৩০০ মরদেহ রাস্তা থেকে এনে তিনি দাফন করেছেন। এসব মরদেহ রাজধানীর মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান, রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থান ও আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে বলে দাবি তার।

তবে অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভিন্ন তথ্য। সরেজমিন মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে গিয়ে জানা যায়, মিল্টন সমাদ্দারের প্রতিষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে সেখানে সব মিলিয়ে ৫০টি মরদেহ দাফন করা হয়েছে। এসব মরদেহের ডেথ সার্টিফিকেটও রয়েছে।

এছাড়া রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে ১৫টির মতো মরদেহ দাফনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। তবে আজিমপুর কবরস্থানে ঐ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত কোনো মরদেহের দাফন হয়নি বলে জানিয়েছেন সেখানকার দায়িত্বরতরা। তাহলে মিল্টন সমাদ্দারের দাবি অনুযায়ী ৯০০ মরদেহ দাফন করা হলে বাকি ৮৩৫টি মরদেহ কোথায় গেছে?

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমে অবস্থানকালে কারো মৃত্যু হলে তার সার্টিফিকেট দেন মাহিদ খান নামের একজন চিকিৎসক। তবে তার স্বাক্ষর এবং সিলের সঙ্গে বিএমডিসির নিবন্ধন নম্বর উল্লেখ নেই। বিএমডিসির বিধি অনুযায়ী চিকিৎসকের স্বাক্ষর এবং সিলে নিবন্ধন নম্বর উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, মিল্টন সমাদ্দারের দক্ষিণ পাইকপাড়া আশ্রমের কাছেই বায়তুর সালাম জামে মসজিদ। এই মসজিদে এক সময় তার প্রতিষ্ঠান থেকে নিয়ে আসা মরদেহ বিনামূল্যে গোসল করানো হতো। তার মানবিক কাজে উদ্বুদ্ধ হয়ে মসজিদ কর্তৃপক্ষ তাকে এই সুবিধা দিয়েছিল। তবে গোসল করানোর সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা প্রায় প্রতিটি মরদেহের বিভিন্ন স্থানে কাটাছেঁড়ার দাগ শনাক্ত করেন। করোনার সময় এ বিষয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে প্রশ্ন করে মসজিদ কর্তৃপক্ষ। এরপর তিনি ঐ মসজিদে মরদেহ পাঠানো বন্ধ করে দেন।

মিল্টন সমাদ্দারকে দীর্ঘদিন ধরে চেনেন স্থানীয় একটি মাদরাসার পরিচালক তোফাজ্জল হোসেন। তিনি বলেন, মিল্টন এক সময় বাসা ভাড়া শোধ করতে পারতেন না। এখন তিনি এগুলো করে কোটি কোটি টাকার মালিক। দামি গাড়িতে চড়েন। আড়ালে মানুষের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ চুরি করেন। আমাদের বায়তুর সালাম মসজিদে ওর মরদেহ ফ্রি গোসল করিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিছু মরদেহ গোসল করানোর পর দেখা যায়, সবগুলোর শরীরে কাটা দাগ। এ বিষয়ে মিল্টনকে প্রশ্ন করা হলে তিনি মরদেহ পাঠানো বন্ধ করে দেন।

তিনি বলেন, রাস্তা থেকে মানুষ তুলে আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। যাদের কিডনিসহ গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ভালো থাকে, তাদের যথাযথ চিকিৎসা করানো হয়। তাদের জন্য ভালো খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করেন। এরপর সুস্থ হলে তাদের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নেয়া হয়। সুস্থ মানুষ কিন্তু কিছুদিন পরে দেখি মারা যান।

তিনি আরো বলেন, বারেক চাচা মরদেহ গোসল করাতেন। চাচা বলেছেন- তিনি একবার ওর আশ্রমে গিয়ে এক ব্যক্তিকে সুস্থ সবল দেখে এসেছেন। এর দু-তিন দিন পরই মসজিদে গোসল করানোর জন্য ঐ ব্যক্তির মরদেহ আসে। ঐ লাশের শরীরেও পেটের দিক দিয়ে কাটা দেখা যায়। এরপর বারেক চাচাও মরদেহ গোসল করাতে অস্বীকৃতি জানান।

‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’এ কাজ করেছেন; এমন একজন বলেন, কোনো রোগী অসুস্থ হলে সরকারি হাসপাতালে নেয়া হয় না। এখানে রেখেই চিকিৎসা করা হয়। কারণ, তিনি চান না কেউ পুরোপুরি সুস্থ হোক। এটা তার ব্যবসা।


ঐ ব্যক্তির কথার মিল পাওয়া যায় মৃতদের ডেথ সার্টিফিকেটেও। যতজনকে দাফন করা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছে চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ারের প্যাডে।

একটি আশ্রমে এত মানুষের মৃত্যুর বিষয়টি অবহিত করে মন্তব্য চাওয়া হলে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ ই মাহাবুব বলেন, এত মানুষ মারা যাওয়া অস্বাভাবিক। তার মানে উনার এখানে প্রোপার চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। তা ছাড়া উনি কতজনকে হাসপাতালে রেফার করেছেন, সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। উনার এখানে তো সবাই মারা যেতে পারে না। কেউ বেশি অসুস্থ হলে তাকে হাসপাতালে পাঠাতে হবে, চিকিৎসা করাতে হবে।

তিনি বলেন, আশ্রম হসপিটালাইজড হলে সেখানে স্পেশালাইজড চিকিৎসক কে আছেন, সেটা দেখতে হবে। থাকলেও তিনি নিয়মিত যান কি না, সেটাও দেখতে হবে। প্রোপার চিকিৎসা হলে এত মানুষ মারা যাওয়ার কথা নয়।

আর্থিক হিসাবে চরম অস্বচ্ছতা:

সাধারণ মানুষের দানের টাকায় পরিচালিত অলাভজনক সামাজিক প্রতিষ্ঠানের অনুমোদন দেয় সরকারের সমাজসেবা অধিদফতরের আওতাধীন জেলা সমাজসেবা কার্যালয়। মিল্টন সমাদ্দারও তার চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারের অনুমোদন সমাজসেবা থেকে নিয়েছেন। তবে সমাজসেবা অধিদফতরের নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছর নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান দিয়ে অডিট এবং দুই বছর পরপর নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি নবায়নের কথা থাকলেও তিনি সেটি করেন না।

মিল্টন সমাদ্দারের পাঁচটি ফেসবুক পেজে বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের ১৬টি নম্বর দেওয়া রয়েছে। এছাড়া তিনটি বেসরকারি ব্যাংকে খোলা হিসাবের মাধ্যমে চলে আর্থিক লেনদেন। এসব মোবাইল ব্যাংকিং এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরে লেনদেনের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এতে দেখা যায়, প্রতি মাসে কোটি টাকার মতো জমা হয়। তবে মিল্টনের আশ্রমে থাকা সর্বসাকল্যে ৫০ জন মানুষের দেখাশোনার জন্য এই বিপুল পরিমাণ টাকা ব্যয় হয় কি না; সেই প্রশ্ন উঠেছে।

সরেজমিনে মিল্টনের আশ্রম পরিদর্শন করে দেখা যায়, বিভিন্ন বিষয় প্রচার-প্রচারণার জন্য মিল্টনের রয়েছে ১৬ জনের একটি দল। এরা বিভিন্ন মানবিক গল্পের ভিডিও তৈরি করেন। এরপর সেসব ভিডিও ফেসবুকে দিয়ে মানুষের কাছ থেকে অর্থ নেন। এছাড়া তার পাঁচটি ফেসবুক পেজ নিয়মিতভাবে ডলার খরচ করে বুস্ট করা হয়। এজন্য গত এক সপ্তাহেই ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ব্যয় করা হয়েছে বলে হিসাব পাওয়া গেছে।

এদিতে গার্মেন্টসে চাকরি খোঁজার নাম করে গত শুক্রবার সারাদিন সাভারের বাহেরটেক এলাকা ঘুরে পাওয়া গেছে ভয়ংকর সব তথ্য। পুরো এলাকাজুড়ে মিল্টন সমাদ্দার এক আতঙ্কের নাম। তার ভয়ে নিজের বাড়িতে যান না স্থানীয় খ্রিষ্টানপাড়ার অনেক মানুষ। তাদের মধ্যে একজন হেমন্ত রোজারিও। মিল্টনের আশ্রমের পাশে তার একটি জমি রয়েছে। স্থানীয় এক ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি ঐ জমি ক্রয় করেছেন। পরে মিল্টন সমাদ্দার জমিটি কিনে নিতে চান। তবে তিনি বিক্রি করতে রাজি হননি। এক পর্যায়ে জটিমি জোর করে দখলে নিয়ে স্থাপনা তৈরি করেন মিল্টন। বাধা দিতে গিয়ে হেমন্ত রোজারি মারধরের শিকার হন। মিল্টন নিজে তাকে মারধর করে। এরপর স্থানীয় লোকজনের বাধায় ঐ স্থাপনা ভেঙে ফেলা হলেও এখনো ভয়ে-আতঙ্কে নিজের জমিতে যেতে পারেন না।

নন্দন রোজারিও নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, উনাকে এখানে আশ্রম বানাতে আমরাই সাহায্য করেছি। উনি আমার জায়গায় জিনিসপত্র রেখে আশ্রমের কাজ করেছেন। ভালো কাজ করে বলে আমরা কিছু বলিনি। পরে দেখি এসবের আড়ালে তার অন্য উদ্দেশ্য। তিনি এখানকার খ্রিষ্টানদের জমি দখলের উদ্দেশ্যে এসেছেন। কেউ জমি বেচতে না চাইলেই তার উপরে নেমে আসে নির্যাতন। ওর লোকজন তাকে মারধর করে।

মিল্টনের মারধরের হাত থেকে রক্ষা পায়নি তার জন্মদাতা পিতাও। ২০০১ সালে নিজের পিতাকে বেধড়ক মারধর করেন মিল্টন। সেই ঘটনার জেরে তাকে গ্রাম থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল বলে এলাকাবাসীরা জানান।

গণমাধ্যম কর্মীরাও একাধিকবার মিল্টনের তোপের মুখে পড়েছেন। গত ১১ এপ্রিল শ্যামলীর রিং রোডে সেন্ট্রাল মেডিকেলের গেটের সামনে অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তিকে পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক মিল্টন সমাদ্দারকে বিষয়টি জানান। ফোন পেয়ে আসেন মিল্টন সমাদ্দার। এরপর ঐ ব্যক্তিকে গাড়িতে তোলার সময় নিউজ করার জন্য ভিডিও করতে গিয়ে মিল্টনের তোপের মুখে পড়েন একটি অনলাইন পোর্টালের প্রতিবেদক। সে সময় তাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করা হয়।

পরে এ বিষয়ে জানতে চেয়ে ফের তোপের মুখে পড়েন অন্য একটি নিউজপোর্টালের অপরাধ বিভাগের প্রধান। হোয়াটসঅ্যাপে তাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল এবং হুমকি-ধমকি দিয়ে মেসেজ করেন মিল্টন সমাদ্দার।

আশ্রিতদের হিসাব অতিরঞ্জিত:

গত রোববার কল্যাণপুরের অফিসে মিল্টন সমাদ্দার জানান, তার আশ্রমে বর্তমানে ১৩০ জন নারী, ১২৬ জন পুরুষ, ৪২ জন প্রতিবন্ধী শিশু, মানসিক ভারসাম্যহীন মায়েদের ৬ জন সন্তান এবং তৃতীয় শ্রেণিতে পড়া ৭টি শিশু রয়েছে। তার হিসাবে সব মিলিয়ে আশ্রিতের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩১১ জন। তবে পরিচয় করে গোপন গত শুক্রবার সাভার এবং রোববার পাইকপাড়ার আশ্রম এলাকা ঘুরে মিল্টন সমাদ্দারের দেওয়া হিসাবের সঙ্গে বাস্তবতার মিল পাওয়া যায়নি।

স্থানীয়রা জানান, আশ্রমে সর্বোচ্চ ২৫-৩০ জন থাকতে পারেন। এছাড়া পাইকপাড়ার আশ্রমে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ২০ জনের মতো লোক আছেন।

চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ার নিয়ে নানা অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল বলেন, সারাদেশে এমন ৬৯ হাজার সংগঠনের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। একটি বিশেষ প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সবকিছু জানা সম্ভব হয় না। তবে যেসব অভিযোগ উঠেছে, সে বিষয়ে আমরা খতিয়ে দেখব।

সার্বিক বিষয়ে জানার জন্য চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এইজ কেয়ারের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দারকে ফোন করা হলে তিনি বলেন, সাভারে আমার আশ্রমে বর্তমানে ২৫৬ জন লোক আছে।

অন্যান্য অভিযোগ সম্পর্কে একাধিকবার প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনোটারই সদুত্তর দেননি।
সূত্র: কালবেলা।

নবীন নিউজ/পি

আরও খবর

news image

প্রধান উপদেষ্টা ও দুদককে টিউলিপের উকিল নোটিশ

news image

এনবিআরে কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতি শুরু

news image

সাবেক সিইসিকে লাঞ্ছিত ও গ্রেপ্তারের ঘটনায় অন্তর্বর্তী সরকারের বিবৃতি

news image

জাতীয় গ্রিডে ত্রুটির কারণে অন্ধকারাচ্ছন্ন রাজধানীর অনেক এলাকা

news image

পৃথক সচিবালয় হলে হস্তক্ষেপ মুক্ত হবে বিচার বিভাগ: প্রধান উপদেষ্টা

news image

পাশ হওয়া বাজেটে বিশেষ সুবিধা বাড়লো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

news image

দেশে এক দিনে করোনায় পাঁচ মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬ জন

news image

'জুতার মালা' দিয়ে সাবেক সিইসি নুরুল হুদাকে পুলিশে সোপর্দ

news image

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর তিন সন্তানের দেশ ত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

news image

ইসরায়েলকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

news image

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুই জনের মৃত্যু

news image

২৬ জুন শুরু হচ্ছে এইচএসসি পরীক্ষা

news image

সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

news image

৫ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

news image

বিটিভি বেতারের স্বায়ত্তশাসনে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

news image

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালন করা হবে

news image

মহাখালী থেকে সরানো হচ্ছে বেনসন-গোল্ড লিফের কারখানা

news image

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

news image

এইচএসসি পরীক্ষা: কেন্দ্রে মানতে হবে ৭ নির্দেশনা

news image

নির্বাচনী আচরণবিধি ও সীমানা পুনর্নির্ধারণে কমিশন সভা আজ

news image

বেরোবি'র সাবেক ২ উপাচার্যসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

news image

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

news image

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে অধ্যাদেশ জারি, সুবিধা নিলে ২ বছরের দণ্ড

news image

আরও ১৫৮ বাংলাদেশী লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন

news image

ঢাকাসহ ১৮ অঞ্চলে রাতের মধ্যে ঝড় হতে পারে

news image

ভিসা কার্যক্রম পুনঃরায় চালু: অস্ট্রেলিয়াকে ধন্যবাদ জানালেন ড. ইউনূস

news image

‘তেহরানে দূতাবাসের ৪০ বাংলাদেশীকে নিরাপদ স্থানে সরানো হচ্ছে’

news image

যুদ্ধ পর্যবেক্ষণ করছি, তাই জ্বালানির দাম এখনই বাড়াচ্ছি না: অর্থ উপদেষ্টা

news image

বিলম্ব ফি দিয়ে এইচএসসির ফরম পূরণ করা যাবে ২ দিন

news image

৫ দেশে নতুন মিশন খুলবে বাংলাদেশ